Skip to main content

Posts

কোথায় , চলছো তুমি।

www.ruhulamn.blogspot.com কোথায় চলছো তুমি---- তারিক জামিল।

Quran recitation

Quran recitation..

নিজেকে সফল হিসেবে দেখতে চাইলে এই প্রশ্ন গুলো করুনঃ

যখন আমরা আমাদের নিজেদের উপর ভরসা করতে পারি না, কোনো কিছু কূল কিনারা খুঁজে পাই না,  ঠিক তখনই আমরা আমরাদের পরিবার, বন্ধু, আত্মীয়-স্বজন, শিক্ষক, গুরুদের শরণাপন্ন হয়ে থাকি। আমরা তাদের কাছে সুপরামর্শ চেয়ে থাকি যে আমাদের এখন কি করা উচিত, কেন করা উচিত বা কিভাবে করা উচিত। জানতে চাই কিভাবে গুছিয়ে নেয়া যেতে পারে সম্পর্ক, ক্যারিয়ার, কিভাবে সাজানো উচিত পরিকল্পনা, কিভাবে বেছে নেয়া উচিত সুযোগ আর কিভাবেই বা মনের দ্বিধাদ্বন্দ্ব কাটিয়ে ওঠা সম্ভব। সিদ্ধান্ত নেবার ব্যাপারে আমরা সব সময় মেজরিটিকেই প্রাধান্য দিয়ে থাকি, তাদের মতামত, তাদের দর্শনকে নিজের জীবন দর্শন বলে ভেবে নেই । নিজেরদের এসেসমেন্ট করে থাকি অন্যের যুক্তির দ্বারা, প্রভাবিত হই অন্যের মতাদর্শনে। তবে সর্বক্ষেত্রেই যে অন্যের যুক্তি জীবনে মঙ্গল বয়ে আনবে তা কিন্তু ভাবা অনুচিত, এতে করে হারিয়ে ফেলতে পারেন নিজের স্বতন্ত্রতা।      সাধারণত আমরা তাদের কাছেই পরামর্শ নিতে পছন্দ করি, যাদেরকে আমরা ভালবাসি বা পছন্দ করি, যাদের উপর আমরা নির্দ্বিধায় ভরসা করতে পারি। ভালবাসার জায়গাতে তাদের স্থান উঁচুতে হলেও তারা যে সবসময় আমাদের জন্য সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে সহায়ক হবে তা
বিখ্যাত ক্বারীদের তেলাওয়াতঃ- ১/মিশরের ইমামের তেলাওয়াত- https://youtu.be/EBxiMThpzOA ২/শাইখ ঘাসসান আল শোরবাজি https://youtu.be/BOBxcX2Hwns ৩/আব্দুর রহমান আল অসি https://youtu.be/psBE_wKerfA ৪/দশ জন ক্বারির তেলাওয়াত- https://youtu.be/IbLTPAkbYk8 ৫/বিশ্বের সেরা দশ  জন ক্বারির তেলাওয়াত- https://youtu.be/MEqDPnHjNAY ৬/পাচ জন ক্বরির তেলাওয়াত- https://youtu.be/32Cr4rD4yko ৭/মিশরি আর রশিদি  https://youtu.be/gSAzvDB5rWs

বিজ্ঞান ময় কোরাআন।MD.RUHUL AMIIN

কোরাআন ও বিজ্ঞান ruhulamn.blogspot.com কোরআন হচ্ছে শেষ ওহী এবং একটি প্রমাণ, যা শুধু চৌদ্দশত বৎসর আগের আরবদের জন্য নয়, আজকের বিজ্ঞানীদের জন্যও। যারা বিংশ শতাব্দীতে বাস করছে-যা খুব শীগগিরই একবিংশ শতাব্দী হয়ে যাবে, তাদের জন্য কুরআনের সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য বৈশিষ্ট্য হয়তোবা এটা যে, আধুনিক বিজ্ঞানের অধিকাংশ আবিষ্কার ও কুরআন পরস্পর সঙ্গতিপূর্ণ, এবং কোন কোন ক্ষেত্রে আগের ধারণাকৃত বহু বিষয় গত বিশ বৎসরে আবিষ্কৃত হয়েছে। এ বিষয়ে অগ্রণী পশ্চিমা বিজ্ঞানীদের মধ্যে অন্যতম হচ্ছেন  মরিস বুকাইলী , যিনি গভীর অধ্যয়নের ফলস্বরূপ  ‘বাইবেল, কুরআন ও বিজ্ঞান’  নামক একটি বই লিখেছেন। এ বইয়ে তিনি প্রাকৃতিক ও বৈজ্ঞানিক বিষয়ে প্রাপ্ত বাইবেল ও কুরআনের বক্তব্য তুলনা করেছেন। বিচার-বিশ্লেষণের পরে তাঁর সিদ্ধান্ত হচ্ছে:  “পূর্ববর্তী দুটি ঐশীবাণী অর্থাৎ তাওরাত ও ইঞ্জিলের পর কুরআন অবতীর্ণ হয়। কুরআনের বাণীসমূহ যে শুধুমাত্র স্ববিরোধিতা থেকেই মুক্ত তা নয়, বাইবেলের মত এতে মানুষের কোন হস্তক্ষেপের প্রমাণ নেই। কেউ যদি নিরপেক্ষভাবে এবং বৈজ্ঞানিক বিচার বিশ্লেষণের মাধ্যমে এর বক্তব্যসমূহ পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে দেখতে চায়, ত
কুরআন হচ্ছে শেষ ওহী এবং একটি প্রমাণ, যা শুধু চৌদ্দশত বৎসর আগের আরবদের জন্য নয়, আজকের বিজ্ঞানীদের জন্যও। যারা বিংশ শতাব্দীতে বাস করছে-যা খুব শীগগিরই একবিংশ শতাব্দী হয়ে যাবে, তাদের জন্য কুরআনের সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য বৈশিষ্ট্য হয়তোবা এটা যে, আধুনিক বিজ্ঞানের অধিকাংশ আবিষ্কার ও কুরআন পরস্পর সঙ্গতিপূর্ণ, এবং কোন কোন ক্ষেত্রে আগের ধারণাকৃত বহু বিষয় গত বিশ বৎসরে আবিষ্কৃত হয়েছে। এ বিষয়ে অগ্রণী পশ্চিমা বিজ্ঞানীদের মধ্যে অন্যতম হচ্ছেন  মরিস বুকাইলী , যিনি গভীর অধ্যয়নের ফলস্বরূপ  ‘বাইবেল, কুরআন ও বিজ্ঞান’  নামক একটি বই লিখেছেন। এ বইয়ে তিনি প্রাকৃতিক ও বৈজ্ঞানিক বিষয়ে প্রাপ্ত বাইবেল ও কুরআনের বক্তব্য তুলনা করেছেন। বিচার-বিশ্লেষণের পরে তাঁর সিদ্ধান্ত হচ্ছে:  “পূর্ববর্তী দুটি ঐশীবাণী অর্থাৎ তাওরাত ও ইঞ্জিলের পর কুরআন অবতীর্ণ হয়। কুরআনের বাণীসমূহ যে শুধুমাত্র স্ববিরোধিতা থেকেই মুক্ত তা নয়, বাইবেলের মত এতে মানুষের কোন হস্তক্ষেপের প্রমাণ নেই। কেউ যদি নিরপেক্ষভাবে এবং বৈজ্ঞানিক বিচার বিশ্লেষণের মাধ্যমে এর বক্তব্যসমূহ পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে দেখতে চায়, তাহলে দেখতে পাবে যে তা আধুনিক বৈজ্ঞানিক তথ্য