Skip to main content

Posts

বিজ্ঞান ময় কোরাআন।MD.RUHUL AMIIN

কোরাআন ও বিজ্ঞান ruhulamn.blogspot.com কোরআন হচ্ছে শেষ ওহী এবং একটি প্রমাণ, যা শুধু চৌদ্দশত বৎসর আগের আরবদের জন্য নয়, আজকের বিজ্ঞানীদের জন্যও। যারা বিংশ শতাব্দীতে বাস করছে-যা খুব শীগগিরই একবিংশ শতাব্দী হয়ে যাবে, তাদের জন্য কুরআনের সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য বৈশিষ্ট্য হয়তোবা এটা যে, আধুনিক বিজ্ঞানের অধিকাংশ আবিষ্কার ও কুরআন পরস্পর সঙ্গতিপূর্ণ, এবং কোন কোন ক্ষেত্রে আগের ধারণাকৃত বহু বিষয় গত বিশ বৎসরে আবিষ্কৃত হয়েছে। এ বিষয়ে অগ্রণী পশ্চিমা বিজ্ঞানীদের মধ্যে অন্যতম হচ্ছেন  মরিস বুকাইলী , যিনি গভীর অধ্যয়নের ফলস্বরূপ  ‘বাইবেল, কুরআন ও বিজ্ঞান’  নামক একটি বই লিখেছেন। এ বইয়ে তিনি প্রাকৃতিক ও বৈজ্ঞানিক বিষয়ে প্রাপ্ত বাইবেল ও কুরআনের বক্তব্য তুলনা করেছেন। বিচার-বিশ্লেষণের পরে তাঁর সিদ্ধান্ত হচ্ছে:  “পূর্ববর্তী দুটি ঐশীবাণী অর্থাৎ তাওরাত ও ইঞ্জিলের পর কুরআন অবতীর্ণ হয়। কুরআনের বাণীসমূহ যে শুধুমাত্র স্ববিরোধিতা থেকেই মুক্ত তা নয়, বাইবেলের মত এতে মানুষের কোন হস্তক্ষেপের প্রমাণ নেই। কেউ যদি নিরপেক্ষভাবে এবং বৈজ্ঞানিক বিচার বিশ্লেষণের মাধ্যমে এর বক্তব্যসমূহ পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে দেখতে চায়, ত
কুরআন হচ্ছে শেষ ওহী এবং একটি প্রমাণ, যা শুধু চৌদ্দশত বৎসর আগের আরবদের জন্য নয়, আজকের বিজ্ঞানীদের জন্যও। যারা বিংশ শতাব্দীতে বাস করছে-যা খুব শীগগিরই একবিংশ শতাব্দী হয়ে যাবে, তাদের জন্য কুরআনের সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য বৈশিষ্ট্য হয়তোবা এটা যে, আধুনিক বিজ্ঞানের অধিকাংশ আবিষ্কার ও কুরআন পরস্পর সঙ্গতিপূর্ণ, এবং কোন কোন ক্ষেত্রে আগের ধারণাকৃত বহু বিষয় গত বিশ বৎসরে আবিষ্কৃত হয়েছে। এ বিষয়ে অগ্রণী পশ্চিমা বিজ্ঞানীদের মধ্যে অন্যতম হচ্ছেন  মরিস বুকাইলী , যিনি গভীর অধ্যয়নের ফলস্বরূপ  ‘বাইবেল, কুরআন ও বিজ্ঞান’  নামক একটি বই লিখেছেন। এ বইয়ে তিনি প্রাকৃতিক ও বৈজ্ঞানিক বিষয়ে প্রাপ্ত বাইবেল ও কুরআনের বক্তব্য তুলনা করেছেন। বিচার-বিশ্লেষণের পরে তাঁর সিদ্ধান্ত হচ্ছে:  “পূর্ববর্তী দুটি ঐশীবাণী অর্থাৎ তাওরাত ও ইঞ্জিলের পর কুরআন অবতীর্ণ হয়। কুরআনের বাণীসমূহ যে শুধুমাত্র স্ববিরোধিতা থেকেই মুক্ত তা নয়, বাইবেলের মত এতে মানুষের কোন হস্তক্ষেপের প্রমাণ নেই। কেউ যদি নিরপেক্ষভাবে এবং বৈজ্ঞানিক বিচার বিশ্লেষণের মাধ্যমে এর বক্তব্যসমূহ পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে দেখতে চায়, তাহলে দেখতে পাবে যে তা আধুনিক বৈজ্ঞানিক তথ্য

★পৃথিবী ঘুরে নাকি সুর্য ঘুরে?আল কোরআন কি বলে?

★ পৃথিবী ঘুরে নাকি সুর্য ঘুরে?আল কোরআন কি বলে? এক সময় সূর্য ঘুরে না পৃথিবী ঘুরে এ বিষয়টি নিয়ে বিজ্ঞানীদের মধ্যে অনেক মতানৈক ছিল। যেমন, প্রাচীনকালে জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা মনে করতেন, মহাবিশ্বের সব কিছুই পৃথিবীকে কেন্দ্র করে ঘুরে। কিন্তু “পৃথিবী স্থির।” এ ধারণাটা পরবর্তী বিজ্ঞানীদের দৃষ্টিতে ভুল প্রমাণিত হয়। পোল্যান্ডের একজন জ্যোতিবিজ্ঞানী যার নাম “কোপানিকাস” (১৪৭৩-১৫৪৩) তিনি বলেছিলেন, পৃথিবী সূর্যের চতুর্দিকে ঘুরে। কিন্তু কেউই তার উক্তিটি বিশ্বাস করেনি। পরবর্তীযুগে বিজ্ঞানী “নিউটন” আবিস্কার করেন, যে পৃথিবী সূর্যের চতুর্দিকে ঘুরে এবং পক্ষান্তরে সূর্যও তার নির্দিষ্ট কক্ষপথে ঘুরে। বর্তমানে সূর্যকেন্দ্রিক এই মডেল প্রমানিত এবং বিজ্ঞানী ও সাধারণ মানুষ তা গ্রহন করেছে। অথচ কুরআনুল কারীম আজ থেকে প্রায় সাড়ে ১৪শত বছর আগেই একথা বলে দিয়েছে যে, চন্দ্র, সূর্য ওপৃথিবীসহ মহাবিশ্বের প্রতিটি নক্ষত্র,গ্রহ,ও উপগ্রহই নিজ নিজ কক্ষপথে বিচরণ করতেছে ।’ নিম্নে পবিত্র কোরআনের আলোকে পৃথিবী সহ মহাবিশ্বের প্রতিটি নক্ষত্র,গ্রহ ও উপগ্রহের ঘুর্নায়মান সম্পর্কে বিস্তারিত আলোকপাত করা হল- ★কুরআনুল কারীমের সূরা আম্বি
১ থেকে ১৫০ পর্যন্ত সকল লেখার তালিকা ও লিঙ্ক === === === === === === === === === === . আলহামদুলিল্লাহ, আমাদের পেইজ থেকে ১৫০টি লেখা আপনাদের কাছে আল্লাহর অনুগ্রহে পৌঁছে দিতে পেরেছি । আজকের পোস্টে সত্যকথন পেইজে প্রকাশিত ১ থেকে ১৫০নং পর্যন্ত সকল লেখার শিরোনাম ও লিঙ্ক উল্লেখ করে একটি তালিকা প্রকাশ করা হল। যাতে আপনারা সহজেই লেখাগুলো খুঁজে পান । নাস্তিক-মুক্তমনা-খ্রিষ্টান মিশনারী - ইসলাম বিরোধী লেখকদের প্রশ্নবানে অনেক সময়েই সরলপ্রাণ মুসলিমরা বিব্রত হন, অনেক সময় বিশ্বাসের ভিত যায় নড়ে । ইসলামবিদ্বেষী এই স্রোতের বিরুদ্ধে আমাদের এ ক্ষুদ্র প্রয়াস আল্লাহ কবুল করুন । এই লেখাগুলোর দ্বারা যদি একজন মানুষও সংশয়ের অভিশাপ থেকে রক্ষা পান, তাহলেও আমরা সার্থক। অনুরোধ থাকলো আমাদের পেইজের লেখাগুলো শেয়ার করে অনলাইনে ইসলাম বিরোধী চক্রের অপপ্রচারের বিরুদ্ধে দাওয়াহর এই কার্যক্রমে শরীক হবার। আপনারা যদি পেইজের "Following" বাটনের নিচে ক্লিক করে "See First" সিলেক্ট করে দেন তাহলে সত্যকথনের নতুন কোন পোস্ট আসলে আপনারা লগ ইন করলেই আপনাপনি নিজ নিজ নিউযফিডে লেখাটা পেয়ে যাবেন। আমাদের ওয়েবসাইট হচ্ছে ht